সোমবার , ১২ জুন ২০১৭ | ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. Featured
  2. অন্যান্য খেলার সংবাদ
  3. অন্যান্য ধর্ম
  4. অপরাদ
  5. অর্থনীতি
  6. অলটাইম নিউজ লেটার
  7. আইটি টেক
  8. আইন – আদালত
  9. আইন শৃংখলা বাহিনী
  10. আন্তর্জাতিক
  11. আবহাওয়া বার্তা
  12. ইসলাম
  13. উদ্যোগ এবং পরিবর্তন
  14. ওয়েবসাইট
  15. কবিতা

ছয় নদী পুনঃখননে ৫০০ কোটি টাকার প্রকল্প

প্রতিবেদক
Alltime BD News24 .com
জুন ১২, ২০১৭ ১২:১৭ পূর্বাহ্ণ

দেশের ছয় নদী পুনঃখননের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য ব্যয় করা হবে ৫০০ কোটি ২৮ লাখ ১৮ হাজার টাকা। নদীগুলো হচ্ছে নরসিংদী জেলার অন্তর্ভুক্ত আড়িয়াল খাঁ নদী, হাড়িদোয়া নদী, ব্রক্ষ্মপুত্র নদ, পাহাড়িয়া নদী, মেঘনা শাখা নদী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র শাখা নদ পুনঃখনন করা হবে। এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প প্রস্তাব করা হয়েছে পরিকল্পনা কমিশনে। অনুমোদন পেলে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)।

কারেন্ট-২/২এরটা-৭/জাতীয়/অর্থ ও বাণিজ্য/চবি

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ঢাকা থেকে প্রায় ৫৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব ও পূর্ব দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুপাশের নরসিংদী জেলা অবস্থিত। এ জেলা বাংলাদেশের মধ্যে পূর্বাংশে অবস্থিত। এ জেলার উত্তরে কিশোরগঞ্জ, পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, দক্ষিণে নারায়ণগঞ্জ এবং পশ্চিমে গাজীপুর জেলা অবস্থিত। নরসিংদী জেলার দু পাশে মেঘনা ও শীতলক্ষ্যা নদীতে সারাবছর নাব্যতা থাকলেও অন্যান্য নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ায় নদীর নাব্যতা অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত ভরাট হয়ে যাওয়া নদীগুলো খনন করলে নদীগুলোর সঠিক নাব্য ফিরে আসবে। এতে এই এলাকার সেচ ব্যবস্থা ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন, কৃষি উৎপাদন এবং মৎস্য সম্পদের উন্নয়ন হবে। এজন্য নরসিংদী জেলার অন্তর্ভুক্ত নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি, পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি, জলাবদ্ধতা দূরীকরণ এবং বন্যার ভাঙন হতে রক্ষাপূর্বক নৌ-চলাচল ও চাষাবাদ উন্নয়ন এবং পরিবেশ ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জনের জন্য প্রকল্পটি প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রমগুলো হচ্ছে- ২৩১ দশমিক ৮০০ কিলোমিটার নদীখনন, ২২ দশমিক ২০৪ কিলোমিটার ঢেউয়ের আঘাত হতে নদীর তীর রক্ষা কাজ এবং ১ দশমিক ১৫০ কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ কাজ করা হবে।

এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য এ এন সামসুদ্দিন আজাদ চৌধুরী পরিকল্পনা কমিশনের মতামত দিতে গিয়ে বলেন, প্রকল্পটি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি, পানি ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি, জলাবদ্ধতা দূরীকরণ এবং বন্যার ভাঙন হতে প্রকল্প এলাকা রক্ষাপূর্বক নৌ-চলাচল ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধিত হবে তাই প্রকল্পটি অনুমোদনযোগ্য।

(Visited ২ times, ১ visits today)

সর্বশেষ - অর্থনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত