রির্পোট: শাহাজাহান সাজু.
নাগরিক সাংবাদিক, বিপিপি, বরিশাল.
বাংলাদেশের যে কয়টি বিভাগ আছে,তারমধ্য এই বরিশালেই শিক্ষিতের হার সবচেয়ে বেশী। স্বাধীনতার আগে এবং পরে ক্ষমতায় থাকা রাজনীতিবিদ সহ প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের অবস্হান ও বেশ মজবুত।
জাতি হিসাবে আমরা পরিশ্রমী ও সাহসী ।
মহাত্মা গান্ধীর সেই উক্তি,”সমগ্র ভারতবর্ষ যখন গভীর ঘুমে নিমগ্ন,তখন বরিশালবাসী জাগ্রত”
শেরে-ই-বাংলা এ,কে এম ফজলুল হক,অংশনী কুমার দও,আগা বাকের,চারন কবি মুকুন্দদাস,বিপ্লবী নেতা দেবন্দ্রনাথ ঘোষ,আরজ আলী মাতুব্বার,আবু জাফর ওবাদুল্লা,কবি রবীন সমাদ্দার,কুসুম কুমারী দাস,রাজনীতিবিদ শরৎ চন্দ্রগুহ,মেজর এম,এ জলিল,সুফিয়া কামাল,শিক্ষাবিদ কালিচন্দ্র ঘোষ,চারু শিল্পী বলহরি,আইনজীবি মিহির দও,শহীদ আলতাফ মাহামুদ,সুরকার আবদুল লতিফ,কবি আসাদ চৌধুরী,কবি সুফিয়া কামাল, মীঠুন চক্রবর্তী,কবি জীবনানন্দ দাস,কুসুম কুমারী দাস,কামিনী রায়,সরদার ফজলুল করিম,বিডি হাবিবুল্লা,আঃ জব্বার,
মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর,হানিফ সংকেত,আঃ রহমান বিশ্বাস,আঃ গফফার চৌধুরী,ডঃ মনোরমা বসু,কবি মোজাম্মেল হক সহ নাম জানা অজানা অনেকের জম্মভূমি এই বরিশাল।
অথচ বরিশালে উন্নয়নের ছোঁয়া নাই। বরিশাল অনেক আগে বিভাগ হওয়া সক্তেও সেই পুরানো কাপড়েই আছে,এখন কাপড়ের রং ফিকে হয় গেছে। আর একমাত্র কারন অনক্য,পরস্পরের কাদা ছোড়াছুড়ি,
আমরা একে অন্যকে সয্য করতে পারি না,রাজনৈতিক প্রতিংসা,ক্ষমতার লোভ এবং অপব্যবহার।
আজ বরিশালবাসী আপনার নেতৃত্ব ঐক্যবদ্ধ। অতীতের সব বিভাজন ভূলে বরিশালবাসী,বরিশালের উন্নয়নের জন্য একই প্লাটফরমে,আপনার সময়োপযোগী পদক্ষেপ গুলোই (জেল খাল উদ্ধার,নবান্ন,ভিক্ষুক মুক্ত বরিশাল,কীর্তর্ন খোলা নদীর দু পাশ উদ্ধার,শীত বস্র বিতরন,সরকারী আয়োজনে লানিং এন্ড আনিং কর্মসূচী,টাঙ্গাইলে লৌহজং খাল উদ্ধারে আপনার অবদান, প্রতিবন্ধীদের নিয়ে
কর্মসূচী,পরিশেষে চলমন শিক্ষা নগরী বরিশালে ,”বরিশাল কালক্টেরট স্কুল”ঘোষনা)
মতনৈক্য দূর করে ,ঐক্যগড়তে ,
ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরমে পরিনত হয়েছে।
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে,
আপনি ভালো থাকবেন সবসময়।