বুধবার , ১৩ জানুয়ারি ২০২১ | ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. Featured
  2. অন্যান্য খেলার সংবাদ
  3. অন্যান্য ধর্ম
  4. অপরাদ
  5. অর্থনীতি
  6. অলটাইম নিউজ লেটার
  7. আইটি টেক
  8. আইন – আদালত
  9. আইন শৃংখলা বাহিনী
  10. আন্তর্জাতিক
  11. আবহাওয়া বার্তা
  12. ইসলাম
  13. উদ্যোগ এবং পরিবর্তন
  14. ওয়েবসাইট
  15. কবিতা

পি কে হালদারের ভুয়া চার প্রতিষ্ঠানের ৯৬০ কোটি টাকা জব্দ

প্রতিবেদক
Alltime BD News24 .com
জানুয়ারি ১৩, ২০২১ ২:১৯ পূর্বাহ্ণ

পি কে হালদারের পিপল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডসহ ভুয়া চার প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৯৬০ কোটি টাকা জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার দুদকের অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। অন্যদিকে এসব প্রতিষ্ঠানের পি কে হালদারের ১১ জন সহযোগীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হলেও মঙ্গলবার পর্যন্ত কেউ দুদকের তলবে হাজির হননি।

দুদক সূত্র জানায়, গত ৫ জানুয়ারি ইস্যুকৃত তলবি নোটিশে মঙ্গলবার ন্যাচার এন্টার প্রাইজ ও এমটিবি মেরিন লিমিটেডের মালিক নওশের উল ইসলাম ও তার স্ত্রী মমতাজ বেগম এবং এমটিবি মেরিন লিমিটেডের মালিক সনজিব কুমার হাওলাদারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হবার কথা ছিল। তবে মঙ্গলবার তাদের কেউ কমিশনে নিজের বক্তব্য দিতে হাজির হননি।

জব্দকৃত টাকার ব্যাপারে দুদক সূত্র জানায়, পি কে হালদার নিজে এবং তার আত্মীয়-স্বজনদের মাধ্যমে ভুয়া প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংক হিসাব খুলে পিপল লিজিং-এর ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে কমিশন প্রমাণ পেয়েছে। পি কে হালদার পিপল লিজিংয়ের নওশেরুল ইসলাম, মমতাজ বেগম, বাসুদেব ব্যানার্জী ও পাপিয়া ব্যানার্জীর নামে খোলা ভুয়া কোম্পানির নামে তিন হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। যার মধ্যে ৯৬০ কোটি টাকা ছাড়া বাকি অর্থ এরই মধ্যে তুলে নেওয়া হয়। তথ্য প্রমাণের প্রেক্ষিতে এরই মধ্যে নওশেরুল ইসলামের কোম্পানির ৯৫২ কোটি টাকা, মমতাজ বেগমের নামের কোম্পানির হিসাবের ২.৬৯ কোটি টাকা, বাসুদেব ব্যানার্জীর কোম্পানির ৪.৬৪ কোটি টাকা, পাপিয়া ব্যানার্জীর নামে থাকা কোম্পানির ৬১ লাখ টাকা জব্দ করেছে দুদক। বাকি অর্থ এসব ব্যক্তির হিসাবের মাধ্যমে পাচার হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

 

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পি কে হালদার রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকা অবস্থায় আত্মীয়-স্বজনকে দিয়ে ৩৯টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। এসব প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে থাকা ৮৩ জনের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে কৌশলে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন তিনি ও তার সহযোগীরা। এর মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকেই ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে। কিন্তু ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে পি কে হালদার বিদেশে পালিয়ে যান। বর্তমানে তিনি কানাডায় পলাতক রয়েছেন। তবে ইতিমধ্যে তথ্য প্রমাণের সাপেক্ষে কমিশন তার বিরুদ্ধে প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে।

এদিকে বিদেশে পালিয়ে যাওয়া পি কে হালদারের স্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর ধানমণ্ডির দুটি ফ্লাটসহ পিকে হালদারের স্থাবর সম্পদগুলো ক্রোকের জন্য আদালতে আবেদন করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মো. সালাউদ্দিন এ আবেদন করেন।

(Visited ১ times, ১ visits today)

সর্বশেষ - অর্থনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত

মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

বরিশালে বৃদ্ধ কৃষককে মারধর যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা

নলছিটির খাসমহল এলাকায় ভয়াবহ আগ্নিকান্ড

বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান টিপুর কার্যালয়ে চুরি

প্রধানমন্ত্রী ডাকতেই চোখের পাতা নড়লো কাদেরের

আমেরিকা আবার সিরিয়ায় হামলা করতে পারে : রাশিয়া

ঢাকায় ঝড়ো হাওয়া, ৬ বিভাগে কালবৈশাখীর আভাস

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা আদালত স্থানান্তর হল আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ।।

অপরিকল্পিত প্রকল্প থেকে বাদ যাচ্ছে শতকোটি টাকা

কবি কাজী নজরুলের গান থেকে ‘হ্যাপি বার্থডে মাই লাভ’