মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী এবং এ দেশের রাজাকারদের হাতে নির্যাতিত আরও ১০ বীরাঙ্গনার নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্প্রতি জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ৬০তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এদের নামে গেজেট প্রকাশ করেছে। এনিয়ে ২৭১ জন বীরঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেলেন।
স্বীকৃতিপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন, বরগুনা পাথরঘাটার হোগলাপাশা গ্রামের হাসি রানী অধিকারী, নাটোর লক্ষ্মীপুরের মোছাম্মত মহারানী, সিলেট গোয়াইনঘাটের মোছাম্মত কোকিলা বেগম এবং সিরাজগঞ্জ তাড়াশের মোছাম্মত পাতাশী।
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন, ঝিনাইদহ কাঞ্চননগরের জয়গুন নেছা ও কালিগঞ্জের ফাতেমা বেগম, নাটোর সদরের মোহনপুরের তপেজান, নেত্রকোণা কলমাকান্দার রোকিয়া খাতুন, মুন্সিগঞ্জ সদরের কেওয়ার মাসুদা বেগম এবং নড়াইল লোহাগড়ার মোসাম্মত আফিয়া বেগম।
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া বীরাঙ্গনারা প্রতি মাসে ভাতাসহ মুক্তিযোদ্ধাদের মতো অন্যান্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন।