রির্পোটঃঅলক পাল.
নাগরিক সাংবাদিক. সিটির্জেন বয়েস, পাবনা.
সাঁথিয়া উপজেলার প্রাণকেন্দ্র বোয়ালমারী হাট প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার বসে।অাজ বৃহস্পতিবার ৯/২/২০১৭তারিখ সময় সকাল ৯ টার দৃশ্য দেখার কেউ নাই।মনে হয় মগের মুল্লুক।রাস্তার উপর দোকানদারদের গাড়ী থামিয়ে মালমাল নামানোর দৃশ্য।রাস্তাটি পাবনা থেকে কম সময়ে ঢাকাতে যাওয়ার একটি ব্যাস্ততম রাস্তা।অনেক মমুর্ষু রোগী নিয়ে যাওয়া হয় এই পথ দিয়ে।এমনকি প্রাণঘাতি রোগে আক্রান্ত রোগীকে।পাবনা সদর হাসপাতাল সহ অন্যান্য সেবা কেন্দ্র থেকে রেফার করা রোগীকে।অনেক সময় এই মনুষ্য সৃষ্ট যানজটের কারনে অনেককেই বিবৃত অবস্থায় পড়তে হয় প্রতিনিয়ত।তাছাড়াও পাশ্বেই সাথিয়া ডিগ্রী কলেজ, মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয়,কেজি স্কুল সহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।প্রতিনিয়ত সংগঠিত হয় অসংখ্য দুর্ঘটনা।অামি সম্মানিত সাঁথিয়া পৌরসভার মেয়র মহোদয়ের দৃষ্টি অাকষর্ণ করি।সেই সাথে সাঁথিয়া উপজেলার সুযোগ্য নির্বাহী কর্মকর্তা স্যারকে এবং ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(বাংলাদেশ পুলিশ),সাঁথিয়া মহোদয়কে অনুরোধ জানাই দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহন পূবর্ক কোমলমতি শিক্ষাথী সহ সকলের অবাধ চলাচলের সুবন্দোবস্ত করার জন্য।
ফেসবুকের লাইক,কমেন্ট থেকে নেয়া মন্তব্যঃ
Jahangir Alam স্যার, এ বিষয়ে সভা করা হয়েছে। পত্র সুং্যুক্ত, আশাকরি সমস্যার সমাধান হবে।