কলকাতাজুড়ে মোমো আতঙ্কের মাঝে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে স্থানীয় সিআইডি। গোয়েন্দাদের দাবি, মোমো আসলে ভয় দেখানোর কারসাজি।
ছোট মেসেজ, Hi, I am Momo. তাতেই যেন শরীরে বয়ে যাচ্ছে হিমেল স্রোত। কিন্তু বাস্তবে কতটা ভয়াবহ এই মোমো গেম?
মরণগেম ব্লু-হোয়েলের ক্ষেত্রে খেলার প্রতি ধাপে থাকত নিত্যনতুন লিংক। সেই লিংকেই ছিল মৃত্যুফাঁদ। মোমোর ক্ষেত্রে কিন্তু শুধু মেসেজ আর ছবি। কোনো লিংক নেই।
তদন্তকারীদের মতে, হাতে মোবাইল থাকলে যে কেউ মোমোর মেসেজ পাঠাতে পারেন। হাতেকলমে ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি করে গোটা প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখেছেন তদন্তকারীরা।
প্রথমে মোমোর ছবি ডাউনলোড করা হচ্ছে। তারপর নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ভার্চুয়ালি বিদেশি নম্বর নেয়া হচ্ছে।
সেই নম্বর দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে। সেই অ্যাকাউন্টের ডিপিতে রাখা হচ্ছে মোমোর ছবি। তারপরই ভয় দেখাতে মেসেজ করা হচ্ছে।
সূত্র: জিনিউজ।