চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছে ৬৬.৬৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। গতবারের চেয়ে এবার পাসের হার কম।
গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। এবার পাস করেছে ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৮০১ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৯ হাজার ২৬২ জন।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে শিক্ষাবোর্ডগুলোর ফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন। দুপুর দেড়টা থেকে সবাই ফল জানতে পারবেন।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবারের মতো এবারও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট থেকে ফল জানতে পারবে শিক্ষার্থীরা। মোবাইল ফোনেও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। প্রথা অনুযায়ী, সব শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেবেন।
সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবে। বোর্ড থেকে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র ও প্রতিষ্ঠানের ফলের সফট কপি সরবরাহ করা হবে। প্রয়োজনে সংশ্নিষ্ট জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ফলের হার্ডকপি সংগ্রহ করতে পারবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের ইআইআইএন ব্যবহার করে বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে ফলের কপি ডাউনলোড করতে পারবে।
২ এপ্রিল থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সারাদেশে এইচএসসির তত্ত্বীয় এবং ১৬ থেকে ২৫ মে ব্যবহারিক পরীক্ষা হয়। এবার ১১ লাখ ৮৩ হাজার ৬৮৬ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়।