উজিরপুর উপজেলা সদরের পৌর এলাকার কোল ঘেষে বয়ে গেছে সন্ধ্যা নদী। নদী পথে সকল জেলার সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র পথ। ১৯৮৫-৮৬ সাল থেকে এখানে বি,আই,ডব্লিউ,টি একটি এসপি পল্টন দিয়েছিল। এটি অকেজো হয়ে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ গত ৩ বছর পূর্বে এটি মেরামতের জন্যে বরিশালে নিয়ে যায়। এর ৬/৭ মাস পরে নতুন আর একটি পল্টন দেওয়া হয় উজিরপুর টার্মিনালে । রাস্তা থেকে পল্টুন এ সংযোগ না থাকা ও নদী ভরাট হয়ে যাওয়ার কারনে লঞ্চ চলাচল ব্যাহত হচ্ছে এবং যাত্রীদের ট্রলার যোগে মাঝ নদীতে গিয়ে লঞ্চ এর গতি রোধ করে পন্য ও মালামাল নিয়ে যাত্রিদের লঞ্চে উঠতে হচ্ছে।
একারণে জনগণের দূর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে। এই নদী পথ থেকে লঞ্চ যোগে হুলারহাট থেকে ঢাকা, পয়সারহাট থেকে ঢাকা এবং মুন্সিগঞ্জ কাঁচপুর সহ বিভিন্ন স্থানে অতি সহজেই কম খরচে যাত্রী ও মালামাল বহন করা হয়। বর্তমানে সংযোগ সড়ক না থাকা ও ডুবচর থাকার কারণে যাত্রীরা তাদের গন্তব্য স্থানে পৌছানোর জন্য ট্রলারযোগে মাঝ নদীতে গিয়ে চালু অবস্থায় লঞ্চগুলোর গতিরোধ করে মালামাল ওঠানামা করে ।
এমনকি ভোর রাতে লঞ্চ ভিরতে শুরু করলে যাত্রীদের কান্নাকাটি শুরু হয়। এভাবে লঞ্চে হামাগুড়ি দিয়ে উঠতে গিয়ে অনেক যাত্রীরা দূর্ঘটনার স্বীকার হয়েছে….
তাই, জন দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে,চলাচলের উপযোগী করার লক্ষ্যে কাজ করার জন্যে সংস্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি…..