অনেক প্রতিবাদ হওয়ার পরেও লঞ্চ মালিকদের স্বেচ্ছাচারী মনোভাবের কারনে লঞ্চের রোটেশন পদ্ধতি বাতিল হচ্ছে না।ফলে হয়রানি পোহাতে হচ্ছে সাধারনণ যাত্রীদের। বরিশাল সহ তথা দক্ষিনাঞ্চলে এই অবৈধ লঞ্চ রোটেশন পদ্ধতি বিরাজমান।
এই পদ্ধতিতে পর্যাপ্ত সংখ্যক লঞ্চ থাকা সত্ত্বেও প্রতিদিন সীমিত সংখ্যক লঞ্চ রাখা হয়, যার ফলে ঘাটে থাকা লঞ্চের ধারন ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করে।
ঢাকা – বরিশাল রুটে একটা লঞ্চে সর্বোচ্চ ধারন ক্ষমতা ৭০০-১২০০ বেশি না হওয়া সত্ত্বেও প্রতিটি লঞ্চ মিনিমাম দুই থেকে আড়াই হাজার বা তারও বেশি যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করে।
লঞ্চ মালিকদের অতিরিক্ত লোভের কারনে ঘটে যেতে পারে বড় রকমের দূর্ঘটনা।
উল্লেখ্য ঢাকা বরিশাল রুটে প্রায় ২০টির মত লঞ্চ থাকা সত্ত্বেও প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ টির বেশি চলাচল করে না।
অবৈধ লঞ্চ রোটেশন পদ্ধতি বাতিল করে যাত্রী হয়রানি বন্ধ করা হোক।
এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিপাত কামনা করছি।