রির্পোটঃ প্রমিথ রায়.
নাগরিক সাংবাদিক.
মহোদয়,
আমি আপনার অনুমোদীত সিটিজেন জার্নালিস্ট নই। তবুও এই লেখাটি পোষ্ট করছি কারণ ঐতিহ্যবাহী চন্দ্রদ্বীপ পরগনার রাজা দনুজমর্দন দেব ও রাজা কন্দর্প নারায়ণের বংশধর আমি।
মহোদয় আপনি অবগত আছেন বরিশাল শহর থেকে ১০ কিঃমিঃ দুরে ৬নং মাধবপাশা ইউনিয়নে অবস্থিত রাণী দুর্গাবতীর স্মৃতিবিজড়িত প্রজাদের জল কষ্ট নিবারণের জন্য ১৭৮০ খ্রীঃ খননকৃত দুর্গারাণীর দীঘি যা দুর্গাসাগর নামে অধিক পরিচিত। ১ম বারের মত জেলা প্রশাসন ও আপনার আন্তরিক প্রচেষ্টায় যেখানে নবান্ন উৎসব আয়োজিত হয়েছিলো।
মহোদয় এই ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগরে প্রত্যেকদিনই পর্যটকদের আগমন ঘটে। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যক্তিরও আগমন ঘটে যারা অসামাজিক কার্যকলাপে ও অশ্লীল কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়। বেশির ভাগই স্কুল কলেজের ছেলে মেয়েরা ক্লাশ কেটে এখানে এই সকল কর্মকান্ডে লিপ্ত। মহোদয় এই সকল অরুচিকর কাজ যেমন দৃষ্টি কটু তেমনি যুব সমাজের অধপতনের কারণ। মহোদয় আপনি অবগত আছেন রানী দুর্গাবতীর আমল থেকে রাজা সতীন্দ্র নারায়ণ রায় এবং পরবর্তী সময়ে তার পরিবারের সদস্যদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও জেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় প্রত্যেক বছর অশোকাষ্টমী তিথীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূণ্য স্নান উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে এই পূণ্য স্থানে যেখানে রাণী দুর্গাবতীর মহৎ কাজ অর্থাৎ প্রজাদের পানি কষ্ট নিবারণের জন্য তৎকালীন বৃটিশ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর শোষনের ফলে রাজত্বহারা ও রাজ কোষ শূণ্য হবার পরও ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে যে দীঘি তিনি খনন করেছেন আজ সেখানে প্রায়শই অশ্লীল কর্মকান্ড ঘটছে, যাহা আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মনে আঘাত হানে তেমনি এই পরিবারের সদস্য হয়ে আমাদেরও লজ্জা। লজ্জা মাধবপাশা বাসীর যখন কোন ভদ্র দর্শনার্থীদের মুখে শুনি তোমাদের ওই জায়গাটা খারাপ।
অতএব, মহোদয় আপনার কাছে আর্জি, আপনি এই অধপতনের হাত থেকে ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগরের মর্যাদা অক্ষুন্ন করুণ। দৃষ্টি দিন দুর্গাসাগড় দীঘির উন্নয়ন কল্পে, যেন প্রত্যেকদিন এখানে দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে সুস্থ মস্তিষ্কের, যেন সংরক্ষিত থাকে বাকলা চন্দ্রদ্বীপ পরগনার বারো ভূঁইয়ার এক ভূঁইয়া চন্দ্রদ্বীপ রাজ বংশের ইতিহাস।
আমি আপনার অনুমোদীত সিটিজেন জার্নালিস্ট নই। তবুও এই লেখাটি পোষ্ট করছি কারণ ঐতিহ্যবাহী চন্দ্রদ্বীপ পরগনার রাজা দনুজমর্দন দেব ও রাজা কন্দর্প নারায়ণের বংশধর আমি।
মহোদয় আপনি অবগত আছেন বরিশাল শহর থেকে ১০ কিঃমিঃ দুরে ৬নং মাধবপাশা ইউনিয়নে অবস্থিত রাণী দুর্গাবতীর স্মৃতিবিজড়িত প্রজাদের জল কষ্ট নিবারণের জন্য ১৭৮০ খ্রীঃ খননকৃত দুর্গারাণীর দীঘি যা দুর্গাসাগর নামে অধিক পরিচিত। ১ম বারের মত জেলা প্রশাসন ও আপনার আন্তরিক প্রচেষ্টায় যেখানে নবান্ন উৎসব আয়োজিত হয়েছিলো।
মহোদয় এই ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগরে প্রত্যেকদিনই পর্যটকদের আগমন ঘটে। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যক্তিরও আগমন ঘটে যারা অসামাজিক কার্যকলাপে ও অশ্লীল কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়। বেশির ভাগই স্কুল কলেজের ছেলে মেয়েরা ক্লাশ কেটে এখানে এই সকল কর্মকান্ডে লিপ্ত। মহোদয় এই সকল অরুচিকর কাজ যেমন দৃষ্টি কটু তেমনি যুব সমাজের অধপতনের কারণ। মহোদয় আপনি অবগত আছেন রানী দুর্গাবতীর আমল থেকে রাজা সতীন্দ্র নারায়ণ রায় এবং পরবর্তী সময়ে তার পরিবারের সদস্যদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও জেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় প্রত্যেক বছর অশোকাষ্টমী তিথীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূণ্য স্নান উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে এই পূণ্য স্থানে যেখানে রাণী দুর্গাবতীর মহৎ কাজ অর্থাৎ প্রজাদের পানি কষ্ট নিবারণের জন্য তৎকালীন বৃটিশ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর শোষনের ফলে রাজত্বহারা ও রাজ কোষ শূণ্য হবার পরও ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে যে দীঘি তিনি খনন করেছেন আজ সেখানে প্রায়শই অশ্লীল কর্মকান্ড ঘটছে, যাহা আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মনে আঘাত হানে তেমনি এই পরিবারের সদস্য হয়ে আমাদেরও লজ্জা। লজ্জা মাধবপাশা বাসীর যখন কোন ভদ্র দর্শনার্থীদের মুখে শুনি তোমাদের ওই জায়গাটা খারাপ।
অতএব, মহোদয় আপনার কাছে আর্জি, আপনি এই অধপতনের হাত থেকে ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগরের মর্যাদা অক্ষুন্ন করুণ। দৃষ্টি দিন দুর্গাসাগড় দীঘির উন্নয়ন কল্পে, যেন প্রত্যেকদিন এখানে দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে সুস্থ মস্তিষ্কের, যেন সংরক্ষিত থাকে বাকলা চন্দ্রদ্বীপ পরগনার বারো ভূঁইয়ার এক ভূঁইয়া চন্দ্রদ্বীপ রাজ বংশের ইতিহাস।
(Visited ৬ times, ১ visits today)