কলামিস্ট : শামীম হোসেন জয় :::
বিশ্ব মানবতা যকন বিপর্যস্ত। রাজনৈতিক সংকট রুপ নিয়েছে দাঙ্গায়। ক্ষমতার নোংরা পিপাসায় উম্মাদ যখন বিশ্ব নেতারা। ঠিক তখনি শান্তির পতাকা উড়ালো বাংলাদেশ। আফগান, ইরাক সিরিয়া ও ফিলিস্থানিদের আশ্রয় দিতে ব্যার্থ রাস্ট্রগুলোকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। কি ভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হয়। মায়ানমারের চলতি সংকটে বাংলাদেশের অবস্থান প্রসংশনিয়। সিকৃতি শরুপ বিশ্ব মিডিয়ায় শিরনাম হয়য়েছে ” দ্যা মাদার অব হিউম্যান “। মানবতার সন্ধানে সিমান্ত পেরিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে আসছে কতগুলো রক্ত মাংসের মানুষ। চোখে মুখে হতাশার ছাপ থাকলেও এতটুকো জানে বাংলাদেশে মিলবে শান্তি। পাবে মাথা গোজার ঠাই। সিরিয়া ও ফিলিস্থানি মানুষ গুলো একটু আশ্রয়ের জন্য যখন দ্বারে দ্বারে গুরছিলো তখন গরম পানি দিয়ে তাদের উচ্ছেদ করা সেই সব দেশের নেতারাও আজ বাহাবা দিচ্ছে। জাতীসঙ্গ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো কাঠের চশমা পরেছে। এক মুসলিম নাকি আরএক মুসলিমের ভাই। বিশ্ব মুসলিম রাস্ট্রগুলো সেই পরিচয়ই দিয়েছে। ভাই ভাই পৈতৃক সম্পত্তির অংশিদারিত্তের কারনে একে অন্যের বিপদে যেমন মুখ ফিরিয়ে নেয় ওরা সেই পরিচয়ই দিয়েছে। শান্তি প্রতিষ্ঠার ইচ্ছা থাকলে ক্ষমতা বা সম্পদ লাগেনা থাকতে হয় আকাশের মতো বিশাল একটি মোন। সেই মোন বাংলাদেশিদের আছে। তারা নিজেদের উদ্ধেগে তহবিল গঠন করে দারিয়েছে রহিঙ্গাদের পাশে। এমন কি স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরা তাদের টিফিনের টাকা বাচিয়ে শরনার্থীদের সহয়তা করছে। বিশ্ব নেতৃবিন্ধু বার বার বলছে বাংলাদেশের কাছে আমাদের শেখার আছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন ওরা শিখবে কবে? একটি জঘণ্য জাতী মিয়ানমার রহিঙ্গাদের উপর হামলা করে যে বরবরতার ইতিহাস রচনা করেছে তা মানবজাতী কোনো দিন ভুলবে না। হেলিকাপ্টার দিয়ে বারবার সিমানা লঙ্গন করে যুদ্ধের যে উস্কানি দিচ্ছে বাংলাদেশ তারপরও শান্তির স্বার্থে নীরভ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশের যে শক্তি বা সমার্থ আছে তাদিয়ে মানচিত্র থেকে মিয়ানমারের নামটি মুছে দেয়া সম্ভব। কিন্তু তা না করে অবারো প্রমাণ করলো শান্তির আর এক নাম বাংলাদেশ।